নববধূকে ধর্ষণ, যেভাবে মমলা থেকে রক্ষা পান মোজাম্মেল হক
নববধূ ধর্ষণ মামলায় বঙ্গবন্ধুর হস্তক্ষেপে রক্ষা পান মোজাম্মেল হক সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মোজাম্মেল হক ও চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, ফাইল ছবি
বিখ্যাত নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদের লেখা ‘দেয়াল’ উপন্যাসের অংশ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দালিলিক প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে ১৯৭২ সালে টঙ্গীতে সংঘটিত এক নবদম্পতি হত্যা ও নববধূ ধর্ষণের ঘটনায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হস্তক্ষেপে দায়মুক্তির অভিযোগ তুলে ধরেন তিতাজুল ইসলাম বলেন, সেনা অফিসার হিসেবে দায়িত্বে থাকা অবস্থায় আ ক ম মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে ওই হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সরাসরি হস্তক্ষেপে মামলাটি থেকে তিনি রেহাই পান।চিফ প্রসিকিউটর আদালতে বলেন, বঙ্গবন্ধু ঘরে ঢুকতেই মোজাম্মেলের বাবা ও দুই ভাই কেঁদে পায়ে পড়ে যান। টঙ্গী আওয়ামী লীগের সভাপতিও পায়ে ধরার চেষ্টা করেন, কিন্তু পা খুঁজে পান না, কারণ পা তখন মোজাম্মেলের আত্মীয়স্বজনের দখলে।বক্তব্য উদ্ধৃত করে তাজুল ইসলাম আদালতে বলেন, বিষয়টি হুমায়ূন আহমেদের ‘দেয়াল’ উপন্যাসেও উঠে এসেছে। তিনি উপন্যাসের পৃষ্ঠা ৮৫ আদালতে পড়ে শোনান।নি।
Comments
Post a Comment